রাজশাহীর বাঘায় স্ত্রীর শরীরে ডিজেল ঢেলে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগে এজাহারনামীয় স্বামী মো. সুরুজকে (৩২) গ্রেফতার করেছে র্যাব।
বৃহস্পতিবার রাত সোয়া ১২টায় রাজধানীর পল্লবী থানার মিরপুর-১২ এলাকার লালডেগ এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে র্যাব-৫, সিপিএসসি রাজশাহী ও র্যাব-৪,
সিপিসি-১ মিরপুর ক্যাম্পের একটি যৌথ অভিযানিক দল।
শুক্রবার বিকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন র্যাব-৫, রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের মুখপাত্র উপ পরিচালক মেজর আসিফ আল-রাজেক।
তিনি জানান, গত (১ নভেম্বর) ভোরে চক রাজশাহীর বাঘা থানার নারায়ণপুর গ্রামের নিজ বাড়িতে স্ত্রী অনন্যা খাতুন মুন্নির (২৫) শরীরে ডিজেল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন সুরুজ। গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে বাঘা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নেয়। সেখানে একই দিন বিকেল পৌনে ৬টায় মারা যান তিনি।
গৃহবধূর পারিবারের বরাত দিয়ে মেজর আসিফ আল-রাজেক আরও জানায়, বিয়ের ১০ বছর পর থেকেই গৃহবধূ তার শ্বশুর-শাশুড়ির নির্যাতনের শিকার ছিলেন। শ্বশুর-শাশুড়ির প্ররোচনায় স্বামী সুরুজ নিয়মিত গালিগালাজ, শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতেন। ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা যৌতুক দাবির পর গৃহবধূর পরিবার ২০১৮ সালে ১ লাখ টাকা দেয়। এরপরও আরও ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা দাবি করলে তা দিতে অস্বীকার করায় নির্যাতন বেড়ে যায়।
৩১ অক্টোবর সন্ধ্যায় ওই যৌতুকের টাকা নিয়ে দাম্পত্য কলহ তীব্র রূপ নেয়। পরদিন ভোরে যৌতুক না পেয়ে সুরুজ অনন্যাকে বাড়ির উঠানে নিয়ে ডিজেল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়।
পরে গৃহবধূর ভাই বাদী হয়ে বাঘা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। তদন্তকারীর আবেদনের ভিত্তিতে সুরুজকে গ্রেফতার করে র্যাব।
এ ব্যপারে গ্রেফতার সুরুজকে স্ত্রী হত্যা মামলায় গ্রেফতার গ্রেফতার দেখিয়ে শুক্রবার সকালে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে বাঘা থানা পুলিশ।
বৃহস্পতিবার রাত সোয়া ১২টায় রাজধানীর পল্লবী থানার মিরপুর-১২ এলাকার লালডেগ এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে র্যাব-৫, সিপিএসসি রাজশাহী ও র্যাব-৪,
সিপিসি-১ মিরপুর ক্যাম্পের একটি যৌথ অভিযানিক দল।
শুক্রবার বিকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন র্যাব-৫, রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের মুখপাত্র উপ পরিচালক মেজর আসিফ আল-রাজেক।
তিনি জানান, গত (১ নভেম্বর) ভোরে চক রাজশাহীর বাঘা থানার নারায়ণপুর গ্রামের নিজ বাড়িতে স্ত্রী অনন্যা খাতুন মুন্নির (২৫) শরীরে ডিজেল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন সুরুজ। গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে বাঘা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নেয়। সেখানে একই দিন বিকেল পৌনে ৬টায় মারা যান তিনি।
গৃহবধূর পারিবারের বরাত দিয়ে মেজর আসিফ আল-রাজেক আরও জানায়, বিয়ের ১০ বছর পর থেকেই গৃহবধূ তার শ্বশুর-শাশুড়ির নির্যাতনের শিকার ছিলেন। শ্বশুর-শাশুড়ির প্ররোচনায় স্বামী সুরুজ নিয়মিত গালিগালাজ, শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতেন। ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা যৌতুক দাবির পর গৃহবধূর পরিবার ২০১৮ সালে ১ লাখ টাকা দেয়। এরপরও আরও ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা দাবি করলে তা দিতে অস্বীকার করায় নির্যাতন বেড়ে যায়।
৩১ অক্টোবর সন্ধ্যায় ওই যৌতুকের টাকা নিয়ে দাম্পত্য কলহ তীব্র রূপ নেয়। পরদিন ভোরে যৌতুক না পেয়ে সুরুজ অনন্যাকে বাড়ির উঠানে নিয়ে ডিজেল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়।
পরে গৃহবধূর ভাই বাদী হয়ে বাঘা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। তদন্তকারীর আবেদনের ভিত্তিতে সুরুজকে গ্রেফতার করে র্যাব।
এ ব্যপারে গ্রেফতার সুরুজকে স্ত্রী হত্যা মামলায় গ্রেফতার গ্রেফতার দেখিয়ে শুক্রবার সকালে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে বাঘা থানা পুলিশ।
মোঃ মাসুদ রানা রাব্বানী :